একটি মহাবিস্ফোরনের ফলেএ মহাবিশ্বের অনন্ত নক্ষত্রিক অঞ্চল জুড়ে যে ধুলিমেঘ(DUST CLOUD) ছড়িয়ে পরে সেখান থেকেই সৃষ্টি হয় তারার ।
এই গ্যাসমেঘের মাঝে দু ধরনের ঘনত্ব বিদ্যমান ছিল
১। কম ঘনত্বের পারমানবিক হাইড্রোজেন অঞ্চল ।
২।বেশি ঘনত্বের আনবিক হাইড্রোজেন অঞ্চল ।
একটি নতুন তারা মূলত এই বেশি ঘনত্বের অঞ্চলে সৃষ্টি হয় ।
ধুলিকণা দিয়ে কি ভাবে তারার সৃষ্টি?? এর নিজের ই তো ঠিক নেই৷
এর জন্য দ্বায়ী মহার্কষবল । যত বেশি এই আর্কষন সৃষ্টি হয় তত বেশি এই ধুলি মেঘ একত্রিত হতে থাকে ।এর ঘনত্ব তত বেশি বাড়তে থাকে ।আর কেন্দ্রে যত বেশি ঘনত্ব বাড়ে তত কনা গুলোর মধ্যে সংর্ঘষ বাড়তে থাকে তাপমাত্রা ।
প্রাথমিক অবস্থায় কেন্দ্রের ঘনত্ব তেমন বেশি না হওয়ার এতাপ বেড় হয়ে যেতে পারে কিন্তু ঘনত্ব বৃদ্ধি পেতে থাকলে, এ তাপ বের হতে পারে না, যার ফলে কেন্দ্রের তাপমাত্রা বাড়তে থাকে ।
তাপমাত্রা প্রায় ১০ মিলিয়ন ক্যালভিন হলে শুরু হয় ফিউশন বিক্রিয়া ।
বিক্রিয়ায় উত্পন্ন তাপের ফলে বাড়তে থাকে বর্হীমূখীচাপ । একসময় কেন্দ্রমুখী সংকোচন বল ও এই চাপ এর বলের মান সমান হলে এই বলদুটি সাম্যাবস্থায় চলে আসে ।
আর এর মাধ্যমেই সৃষ্টি হয় একটি Dwarf star বা বামন তারার । যদিও এটি উজ্জল না ।
জ্বালানী হাইড্রোজেন থাকা র্পযন্ত এটি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অবস্থায় উপনিত হয় ।
এর মাধ্যমেই সৃষ্টি হয় একটি নক্ষত্র বা তারা ।
যেমন আমাদের সূর্য।
Science = Simplicity!
And simplicity is the mother of creation.
বিঃদ্রঃ এখানে খুব অল্প কথায় তারা জন্মের মূল কথা লেখা আছে, তারার জন্মের জন্য রয়েছে হাজারো অন্য নিয়ামক।
মূলত যাতে বেসিক টা বোঝে, যারা জানে না তাদের জন্য।
আপনি এর চেয়ে বেশি জানলে দয়া করে ignore করুন।
সৌজন্যেঃ Conan Alex
Follow Us